Tuesday, March 27, 2012

Helth

**বুক ব্যথা হয় না   অনেক হার্ট অ্যাটাকে**

অধ্যাপক শুভাগত চৌধুরীর কলম থেকে | তারিখ: ২১-০৩-২০১২
undefined
পরিচালক, ল্যাবরেটরি সার্ভিসেস, বারডেম হাসপাতাল, সাম্মানিক অধ্যাপক ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।

হার্ট অ্যাটাকের সবচেয়ে বৈশিষ্ট্যসূচক লক্ষণ হলো হঠাৎ বুক ব্যথা। জানা কথা। তবে অনেকগুলো নতুন গবেষণাকর্ম থেকে দেখা যায়, অনেক লোক যাদের হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে হার্ট অ্যাটাক সন্দেহ করে, এদের বুক ব্যথা হয়নি এবং সে জন্য হালকাভাবে চিকিৎসা হয়েছে তাদের।
তরুণ ও মধ্যবয়সী নারীদের জন্য পরিণতি হতে পারে মারাত্মক। ১১ লাখ লোকের ওপর একটি গবেষণা রিপোর্ট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, হার্ট অ্যাটাকের জন্য ভর্তি নারীদের ৪২ শতাংশের আশ্চর্যভাবে কোনো বুকব্যথার ইতিহাস ছিল না। তুলনামূলকভাবে ৩০.৭ শতাংশ পুরুষের মাত্র ছিল না বুক ব্যথার ইতিহাস। হার্ট অ্যাটাকের পর মহিলাদের মৃত্যুর সম্ভাবনাও বেশি। গবেষণায় দেখা গেল, নারীদের মৃত্যুহার ছিল ১৫ শতাংশ, পুরুষের ছিল তুলনামূলকভাবে ১০ শতাংশ।
এই গবেষণার একজন প্রধান গবেষক এবং ফ্লোরিডার লেকল্যান্ড রিজিওন্যাল মেডিকেল সেন্টারের চেস্ট পেইন সেন্টারের পরিচালক ডা. জন জি ক্যান্টো বলেন, ‘আমরা মনে করি এর আংশিক কারণ হলো যেসব নারীর হার্ট অ্যাটাকের উপস্থাপনা নিয়ে আসেন তাঁদের বৈশিষ্ট্যসূচক উপসর্গ নাও থাকতে পারে।
তাই হার্ট অ্যাটাক হয়েছে বলে তাঁরা চিহ্নিত হন না: সম্ভবত, এদের মধ্যে কিছু রোগীর এত দেরিতে এসব উপসর্গ হয় যে জীবন রক্ষাকারী পদ্ধতিগুলো প্রয়োগ হতেও দেরি হয়ে যায়।’ গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে প্রখ্যাত জার্নাল অব দি আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সম্প্রতি প্রকাশনায়।
স্ত্রী ও পুরুষের মৃত্যুর একটি প্রধান কারণ হলো হূদরোগ। কেবল আমেরিকায় নয়, সারা পৃথিবীতে: প্রতিবছর এতে প্রাণ হারান ৭০ লাখ লোক। ১৯৮০ সাল পর্যন্ত হূদেরাগকে পুরুষের রোগ বলে মনে করা হতো এবং পুরুষকে লক্ষ করে বা কেন্দ্র করে অনেকগুলো গবেষণা হয়েছিল এবং এগুলো থেকে হার্ট অ্যাটাকের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লক্ষণগুলো সম্বন্ধে একটি সংকীর্ণ ছবি আঁকা হয়েছিল মাত্র: বুকব্যথা, শ্বাসকষ্ট, ঘাড়, চোয়াল, পিঠ ও বাহু দিয়ে বয়ে আসা ব্যথা। তবে আরও অন্তর্গত গবেষণায় দেখা গেল, স্ত্রী রোগীদের এসব উপসর্গ হলেও, কখনো কখনো এমন সব উপসর্গ তাদের হয় যা হার্ট অ্যাটাকের বৈশিষ্ট্যসূচক নয়, যেমন ঘুমের সমস্যা এবং হার্ট অ্যাটাকের কয়েক দিন বা কয়েক সপ্তাহ আগে থেকে গুরুতর ক্লান্তি, এ ছাড়া শীতলঘাম, দুর্বলতা ও মাথা ঝিমাঝিম ভাব হার্ট অ্যাটাকের সময়। নতুন এই গবেষণায় ডা. ক্যান্টো ও তাঁর সহকর্মীরা ১৯৯৪-২০০০ সাল পর্যন্ত হার্ট অ্যাটাকের জন্য হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের জাতীয় নিবন্ধীকৃত নথি পর্যালোচনা করে পুরুষদের ও মহিলাদের উপসর্গসমূহ ও মৃত্যুহার তুলনা করে দেখেছেন। বুকব্যথা মহিলা ও পুরুষের মধ্যে সবচেয়ে সচরাচর উপসর্গ হলেও সর্বমোট ৩৫ শতাংশ রোগীর কখনোই বুকব্যথা ছিল না।
৫৫-অনূর্ধ্ব নারী যাদের হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল তবে বুকে অস্বস্তি ছিল না তাদের হাসপাতালে মৃত্যুঝুঁকি, একই বয়সের পুরুষ যাদের বৈশিষ্ট্যসূচক হার্ট অ্যাটাক উপসর্গ ছিল, তাদের তুলনায় দ্বিগুণ থেকে তিন গুণ বেশি ছিল। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই পার্থক্য কমে এল এবং পরে মিলিয়েও গেল। পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গগুলোর তারতম্য কেন হয়, তা সঠিকভাবে জানা নেই। তবে ডা. ক্যান্টোর ধারণা, অনেক উপাদান জড়িত থাকতে পারে। এমনকি হরমোনও। অনেক নারী যাঁরা গর্ভনিরোধক বড়ি সেবন করেন, তাঁদের রক্তনালি ও ধমনীসমূহ পুরুষের চেয়ে অনেক আঠালো।
ডা. ক্যান্টো বলেন, নারীদের মধ্যে বিশেষ করে তরুণ নারী যাদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাক হয়, এদের করোনারি ধমনীতে রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়া তরুণ পুরুষের তুলনায় আলাদা। এদের ধমনীগাত্রে চর্বিপুঞ্জ দীর্ণ হওয়ার চেয়ে বরং চর্বিপুঞ্জ ক্ষয় ও ক্ষত খসে পড়ার ঘটনা ঘটে বেশি।
যাদের হার্ট অ্যাটাক হলো অথচ বুকে চাপ চাপ ব্যথা, আঁটোসাঁটো ভাব হলো না, এঁরা বুঝতে পারেন না কী ঘটল। ডা. ক্যান্টো বলেন, তাঁরা যখন চিকিৎসার জন্য আসেন তখন ডাক্তাররা হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অবিলম্বে বিবেচনা করতে পারেন না বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে। ফলে, তাই অবিলম্বে বাইপাস সার্জারি, হার্ট ক্যাথেটেরাইজ করা এবং অন্যান্য জীবন রক্ষাকারী পদ্ধতি প্রয়োগ অনেক কমে যায়। বাস্তবতা হলো, অনেক ডাক্তারই ভাবেন না যে কমবয়সী নারীদের হার্ট অ্যাটাক হতে পারে, বলেন আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের অন্যতম সদস্য এবং নিউইয়র্কে মন্টে ফিওবে আইনস্টাইন সেন্টার ফর হার্ট অ্যান্ড ভাসকুলার কেয়ারে কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান ডা. ম্যারিও গার্সিয়া। আবার অনেক গবেষণা থেকে এও দেখা গেছে, এমনকি যেসব নারীর বুক ব্যথাসহ হার্ট অ্যাটাকের বৈশিষ্ট্যসূচক উপসর্গ হয়েছিল তাঁরাও পুরুষদের তুলনায় চিকিৎসা-সহায়তার জন্য অনেক কম গেছেন ডাক্তারের কাছে বা হাসপাতালে।
ডা. মারিয়া গার্সিয়ার বক্তব্য: পুরুষেরা এ রকম সমস্যা হলে দ্রুত পরামর্শ নেন ডাক্তারের। নারীরা নিজেদের চেয়ে তাঁদের স্বামীদের ব্যাপারে ভাবেন বেশি। উদ্বিগ্ন হন বেশি।
কেবল এ দেশে কেন, পৃথিবীজুড়েই নারীরা নিজেদের নিয়ে ভাবেন কম, নিজেদের যত্ন নেন কম। বিবাহিতা নারীরা স্বামীদের ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হন বেশি।

 বিঃদ্রঃ এটা প্রথমআলো থেকে নেওয়া***


sort news

ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বিশেষ সুবিধা 

তারিখ: ২৭-০৩-২০১২

এবিএইচ ওয়ার্ল্ড ফ্রি-ল্যান্সারদের জন্য বিনা মূল্যে এক বছরের জন্য ওয়েবসাইট হোস্টিং দিচ্ছে। মোট ১০০ জন ফ্রিল্যান্সারকে এই সুবিধা দেওয়া হবে।বিস্তারিত: www.abhworld.com। —বিজ্ঞপ্তি 

প্রথম আলো থেকে প্রকাশিত...।

Saturday, March 24, 2012

AlertPay Account ওপেন করে টাকা ইনকাম করুন ও ব্যবহারের কলা-কৌশল আলোচনা


বিসমিল্লাহির রাহমাণীর রাহীম -->
সবাইকে সালাম জানিয়ে শুরু করছি আজকের দিনের পোষ্ট। আজকের দিনের প্রথম পোষ্টটি কোন সফটওয়্যার বা ইনকাম সাইট রিভিউ নিয়ে লেখা নয়। অনলাইনে আমরা অনেকেই ইনকাম করি এই ইনকামের অর্থ বিভিন্ন কার্ড বা একাউন্টের সাহায্য যেমন- এলার্টপে, পেপাল, মানিবুকার্স ইত্যাদির মাধ্যমে নিজের পকেটে আনা যায়। কিন্তু সমস্যা হল -অনেকেই ঠিক করে বুঝতে পারছেন এখানে কি ভাবে একাউন্ট ওপেন করতে হয়, কি সুবিধা-অসুবিধা আছে, দরকারী কোন পরামর্শ আছে কিনা ইত্যাদি। এই সাইটে ইতিপূর্বে হয়ত অনেক ব্লগার ভাই এই বিষয়ে পোষ্ট করেছেন। আপনারা সেইগুলো পড়ে অনেকটা ইতিবাচক ধারনা পেয়েছেন বলে মনে করছি। যাইহোক আবার অনেকেই আছেন- যাদের মনে এখনো সচিত্র প্রতিবেদন ও এর ব্যবহার জানার জন্য মনে উসখুস করছে। তাই আজকের তাদের জন্য এই পোষ্ট কাষ্টমাইজ হিসাবে প্রকাশ করছি। আশা করি অনেকের উপকারে আসবে।
ইনকামের টাকা/অর্থ পাবার অনেকগুলো মাধ্যম আছে- যে গুলো পূর্বেই উল্লেখ করেছি। এর মধ্য বর্তমানে বাংলাদেশী তথা আপনাদের উপকার স্বার্থে ও সুবিধার প্রেক্ষিতে আজকে এলার্ট পে নিয়ে আলোচনা করব।
তবে এই পোষ্টটি বিস্তারিত আলোচনার পূর্বে আপনাদের কাছে অনুরোধ রাখব- আপনারা কাজ শুরু করবার পূর্বে প্রথমত আমার এই পোষ্টটি একবার ভাল করে পড়ে নিন। কোথায় কি সমস্যা বা দরকারী পরামর্শ আছে তা নোট করে নিন- ।

                                                               এবার মুল আলোচনায় আসি-

প্রথমত জানা যাক- এলার্ট পে কি?
এলার্ট পে একটি পেপালের মতই ইন্টারনেটে অর্থ লেনদেনের সহজ ও জনপ্রিয় পদ্ধতি। মুলত যারা নেটের বিভিন্ন সাইটে ইনকাম করেন তারা তাদের অর্থ গ্রহনের জন্য, পাবার জন্য এলার্ট পে ব্যবহার করেন। এলার্টপের সদর দপ্তর বাড়ী কানাডাতে।অর্থাৎ এটি একটি কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান।২০০৪ সালে মাত্র ৬ জন
কর্মচারী নিয়ে এলার্ট পে যাত্রা শুরু করে। এখন এটি বর্তমানে প্রায় ২৫০ জনের অধিক কর্মচারী ও ১ কোটির বেশী গ্রাহক নিয়ে একটি বিশাল প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন প্রায় ১০,০০০ নতুন ব্যবহারকারী এলার্ট পে সাইটে রেজি করছে।বিশ্বের প্রায় ২০০ টি দেশে এর সার্ভিস চালু রয়েছে। এখানে প্রায় ২৫ টি মুদ্রায় অর্থ লেনদেন করা যাবে।তাছাড়া এই প্রতিষ্ঠানের ৫২ টি দেশে জোনাল ব্যাংকিং সুবিধা প্রদান করে থাকেন।
ছবি- কারেন্সীর (মুদ্রা)
undefinedবাংলাদেশকে এলার্ট পে কতটুকু সাপোর্ট করে?
বর্তমানে বাংলাদেশকে ইন্টারনেট লেনদেনের সাপোর্ট হিসাবে এলার্ট পে গ্রহন করেছে। এখন বাংলাদেশী যে কোন ইউজারই এলার্ট পে থেকে টাকা গ্রহন বা লেনদেন করতে পারবেন। যদিও বাংলাদেশে এর কোন অফিস কার্যক্রম নাই তাতে কোন সমস্যা নাই। কেননা, গ্রাহকরা যখন এই সাইটে রেজি করবেন তাতে বাংলাদেশ হিসাবে শো করবে। সুতরাং প্রমাণ হিসাবে বলা যায় এলার্ট পে কর্তৃপক্ষ আমাদের সোনার বাংলাদেশকে বরণ করে নিয়েছেন। তারা যদি আমাদেরকে একসেপ্ট না করতেন তাহলে সেখানে বাংলাদেশ লেখা থাকত না। যেমন- আপনি পেপাল সাইটে যান সেখানে রাজি করবার সময় Country হিসাবে Bangladesh পাবেন না।  তবে আপনাদের জন্য সুখবর হল- এলার্টপে সম্প্রতি বাংলাদেশী গ্রাহকদের জন্য এলার্টপে মাষ্টারকার্ড ব্যবহারের সুযোগ করে দিয়েছে। এবং অতি দ্রুতভাবেই তারা এই দেশে অফিস কার্যক্রম শুরু করবে।


 কি ভাবে একাউন্ট তৈরি করবেন?
 এলার্টপে সাইটে তিন ধরনের একাউন্ট তৈরির সুযোগ দিয়ে থাকে তথা-
1.  Personal Starter
  1. 2.     Personal Pro
  2. 3.     Business
এর মধ্য যে কোন একটিতে বিনামূল্য রেজিঃ করা যায় এবং পরবর্তীতে যে কোন সময়ে একাউন্ট পরিবর্তন বা আপগ্রেড করা যায়।তিনটি একাউনটের সাহায্য নিরাপদে কেনাকাটা করা ও বিনামূল্য অন্য ব্যবহারকারীকে টাকা পাঠানো যায়। অবশ্য এর বাইরে তিনটি একাউন্টের আলাদা সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে যেমন-
১. Personal Starter - এই ধরনের একাউনটের একমাত্র সুবিধা হচ্ছে অন্য এলার্টপে ব্যবহারকারী থেকে টাকা দিতে/নিতে কোন ফী লাগেনা। তবে এখানে কোন ক্রমেই ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে টাকা পাওয়া যাবে না। এবং মাসে ৪০০ ডলারের বেশী অর্থ গ্রহন করা যাবে না এবং সব পেমেন্টসহ ২০০০ ডলারের বেশী অর্থ গ্রহন করা যাবে না।
২. Personal Pro-
যারা ফ্রিল্যান্স বা অন্য সাইটে কাজ করেন তারা এখানে সকল ধরনের সুবিধা পাবেন। এথানে টাকা গ্রহন বা প্রেরনের কোন সীমাব্ধতা নাই। তবে এখানে অন্য এলার্ট পে ইউজার থেকে টাকা গ্রহন করলে ২.৫% + ০.২৫% ডলার ফী দিতে হয়। এর আরেকটি সুবিধা হল- ব্যবহারকারীর নিজের কোন ওয়েব সাইট বা ব্লগ থাকলে এলার্ট পে যুক্ত করে কোন পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করতে পারবেন ও গ্রাহকদের কাছ থেকে সহজেই টাকা গ্রহন করতে পারবেন।
3. Business-
এই একাউন্টির সাহায্য আপনার নিজস্ব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামে অনলাইনে অর্থ লেনদেন করতে পারবেন। এখানে একটি একাউন্টির সাহায্য একাধিক ব্যবসায় পরিচালনা করা যায়। এবং অন্য সকল সুবিধা ও সার্ভিস চার্জ Personal Pro একাউন্টের মতই।
আপনাদের সুবিধার জন্য এখানে নিম্নরুপ একটি চিত্র প্রদর্শন করছি।এখানে যাবতীয় সুবিধা, সার্ভিস চার্জ ও ফী এর তালিকা দেয়া আছে-
undefinedআপনি কোন একাউন্টটি ওপেন করবেন?
এখন আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিন কোন একাউন্ট টি গ্রহন করবেন উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে। তবে আমার পরামর্শ হল-
১। আপনি প্রথমত রেজিষ্ট্রেশনের সময় Personal Pro একাউন্টটি গ্রহন করুন। এখানের সুবিধা হল- এলার্টপে একাউন্টের রেফারেলের মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন এলার্টপের মাধ্যমে কিভাবে আয় করা যায় তা আমার এই পোষ্টের পরবর্তী অংশটুকু পড়ুন।
একটি কথা মনে রাখুন- প্রথমভাবে একবার Personal Starter ফ্রি একাউন্ট ওপেন করলে কাউকে রেফারেল দিয়ে সহজে আয় করতে পারবেন না।
তাহলে এবার কাজ শুরু করা যাক-
কাজ শুরু করবার পূর্বে একটি কথা! অআপনারা হয়ত অনেকে শুনে আশ্চর্য হবেন যে, এলার্ট পে একাউন্ট করার পাশাপাশি অর্থ ইনকামও করা যায়। অর্থা এলার্টপে একাউন্ট আমাদের পকেটে অর্থ গ্রহন করবার সুযোগ করে দিচ্ছে আবার ইনকামের পথ ও বাতলে দিচ্ছে। কি মজাটাই না!! এক ঢিলে ২ পাখি মারা।
এই সুযোগটি সবাই ইচ্ছামতো কাজে লাগাতে পারবেন না।-কিছু নিয়ম নীতির ব্যাপার আছে- এখন আমি আপনাদেরকে সেটি বলব।
এটি করতে হলে যিনি এলার্টপের বৈধ গ্রাহক তার রেফারেল দিয়ে একাউন্ট তৈরি করতে হবে।অর্থাৎ এলার্টপেতে ঐ গ্রাহককে একাউন্টের মেয়াদ প্রায় ৩ মাসের বেশী হতে হবে।এবং মিনিমাম হলেও একবার অর্থ উত্তলোন করেছেন এমন হতে হবে। তারপর আপনি ঐ রেফারেলে গ্রাহক হলে পরবর্তী আপনার বন্ধু বা পরিচিতদের আপনার রেফারেল দিয়ে কিছুটা ইনকাম করতে পারবেন। এখানে রেফারেল হিসাবে-প্রায় ০.১২ ডলার হিসাবে পাওয়া যায়।
একাউন্ট ওপেন করবার পূর্বে কিছু পরামর্শ-
১। একাউন্ট ওপেন করবার পূর্ব কিছু নিয়ম নীতি আছে। সেই গুলো একটু নোট করে নিন-
যেমন- ১। একাউন্টে আপনার যে নাম দিবেন তা ঠিক করে নিন।এখানে পক্সি হিসাবে কারোর নাম দিবেন না। বা ভূয়া একাউন্ট ওপেন করতে যাবেন না।কারন এটা কোন ভাওতাবাজী সাইট নয়। প্রতিটি কাজের এখানে ভেরিফিকেশন করা হয়। তাই সাবধান!
২। বিশেষ করে যাদের বয়স ১৮ বছর হয়েছেন বা ভোটার হিসাবে অন্তভূক্ত হয়েছেন তারাই এই একাউন্ট ওপেন করার উপযুক্ত। এখানে যে নাম দিবেন তা ভোটার অআইডি অনুসারে দিতে হবে। মিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ এখানে মুল ব্যাপার নয়। বিশেষ করে এলার্ট পেতে যখন টাকা উঠাতে যাবেন সেখানে ব্যাংক একাউন্ট ও এলার্টপে একাউন্টে কিন্তু একই নাম হতে হবে। সঠিক না হলে কোনভাবেই অর্থ উত্তলোন করতে পারবেন না। অবশ্য এখানেও ভেরিফিকেশনের ব্যাপার আছে। যারা ব্যাংকে এর মাধ্যমে টাকা উঠাতে যাবেন বিশেষ করে চেক নিয়ে সেখানে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার ভোটার অআই.ডি চাইবেন।
৩। আমি নিজেও অবশ্য এমন অসুবিধার সম্মুখে পড়েছিলাম। আমি একটি সাইটে ইনকাম এর কাজ করতাম। সেখানের একাউন্টে আমার নাম সনদপত্রনুসারে লিখেছিলাম। যথন ব্যাংকে গেলাম ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আমাকে টাকা প্রেরন করলেন না। বললেন, আপনার ভোটার আই.ডি কার্ড সংশোধন করে নিয়ে আসুন। মূল ব্যাপরা হল- আমার ভোটার আইডি ও সার্টিফিকেটে নাম একই রকম ছিল। কিন্তু সেখানে নামের অক্ষরের হেরফের ছিল বলে এই সমস্যা হয়েছিল। পরবর্তীতে কষ্ট করে আমাকে পূনরায় একাউন্ট করতে হয়েছিল।
৪। মুলত এমন কিছু সাইট আছে যেখানে কোনভাবেই নিজের নাম ও মেইল ঠিকানা পরিবর্তন করা যায়না। যেমন- এলার্ট পে, পেপাল।তাই এখানে সঠিকভাবে কাজটি করতে হয়।
৫। এলার্ট পে একাউন্ট করতে নতুন করে একটি মেইল একাউন্ট ওপেন করে নিয়ে কাজটি করলে ভাল হয়। আর এই মেইল একাউন্টির প্রমান হল আপনিই এলার্টপে একাউন্টের মালিক ও আপনিই অর্থ পাবেন। অবশ্য যাদের পূর্বে মেইল একাউন্ট আছে সেটি থেকে করলেও সমস্যা নাই।
৬। প্রথমত এলার্ট পে একাউন্টে রেজি এর সময় নাম, সেইল ঠিকানা সঠিক করে দিবেন। কেননা, ভূল হলে পরবর্তীতে কোনভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না।অন্য ঠিকানা বা তথ্য গুলো পরিবর্তন করা যাবে।
৭। রেজি এর ২য় পর্যায়ে একটি পিন নম্বর দিতে বলবে। এখানে আপনার পচ্ছন্দনীয় ৬/৮ সংখ্যার পিন নং দিন। এখানে আপনি আপনার পরীক্ষার রেজি বা রোল নং হিসাবে দিতে পারেন। আমি কিন্তু আমার বিশ্বৰ রোল নং ব্যবহার করেছি যাতে মনে থাকে। তাছাড়া পিন নম্বরটি লেখা রাখা ভাল। আপনি যদি পিন নম্বর ভুলে যান তাহলে কোনভাবেই নতুন পিন নিতে বা পরিবর্তন করতে পারবেন না। আবার এলার্ট পে থেকে কোন সমাধান পাবেন না। তাই এখানে বিফলে গেলে আরেকটি একাউন্ট তৈরি করতে হবে।
৮। রেজিঃ শেষ পর্যায়ে ক্যাপচা কোড পরিবর্তন করতে হয় এটি অনেক ঝামেলার কাজ। ক্যাপচা সঠিক পূরন না হলে একাউন্ট তৈরি হবে না। আসলে এলার্টপেতে ক্যাপচা বুঝতে অনেক অসুবিধা সৃষ্টি করে। এখানে পরামর্শ হল- আপনি যে ক্যাপচাটি বুঝতে পারছেন সেটি দিবেন না। ঐ ক্যাপচা পরিবর্তন করে অন্য ক্যাপচা দিয়ে কোড পূরন করুন যেটি বুঝতে পেরেছেন।
অনেক আলোচনা হল- তাহলে এবার মুল কাজ শুরু করা যাক-
১| যারা একাউন্ট তৈরি করতে আগ্রহী তারা আমার এই রেফালেল লিংকে ক্লিক করুন-
  
                           https://www.alertpay.com/?1yF%2bnNXumFP6yzZ82b14nQ%3d%3d

রেজিঃ এর জন্য নিম্নরুপ এন্টারফেস আসবে-এটি রেজিষ্ট্রেশনের প্রথমধাপ
২। যে একাউন্টি ওপেন করতে চান সেটিতে ক্লিক করুন । ডান পাশে সবুজ চিহৃ দেখাবে। অতপর l
Next এ-ক্লিক করুন। রেজিঃ এর জন্য নতুন আরেকটি উইন্ডো আসবে-
৩। এখানে আপনার যাবতীয় তথ্য লিখতে হবে যেমন-
১. Solution- এখানে MR. or, Mrs যে কোন একটি সিলেক্ট করুন
২. নামের ক্ষেত্রে ১ম ও শেষ অংশ নিদিষ্ট ঘরে লিখুন। যেমন- কারো নাম যদি হয় Nowrin afroj pompa তাহল প্রথম অংশে Nowrin afroj ও pompa শেষ আংশে লিখতে হবে।
৩. Region- এখানে অঞ্চল উল্লেখ করতে হবে। এখানে আপনি ASIA দিন বা অন্য কিছু দিতে পারেন।
4. Postal Code- নিজ এরিয়ার পোষ্টাল কোড দিন যেমন-১২০০
5. Home Phone- এখানে আপনার বর্তমানে ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরটি দিন। মনে রাখবেন পরবর্তীতে আপনার একাউন্ট Verification করতে হলে এই নম্বরটি সচল থাকতে হবে যেমন- +৮৮০১xxxxxxxxx
6. Occupation- এখানে Student হিসাবে সিলেক্ট করুন
7. Date of Birth- এখানে আপনার জন্মতারিখের তথ্যগুলি দিন। যেমন- ১০/১০/১৯৯০
(উল্লেখ্য- এখানে আপনার নাম ও মেইল ঠিকানা বাদে পরবর্তীতে একাউন্ট প্রোফাইল থেকে সবকিছুই আপডেট করতে পারবেন।)
৪। সবকিছু পূরন করে Next এ-ক্লিক করুন। অতপর রেজি ২য় ধাপের উইন্ডো আসবে-
undefinedএখানে-
Email Address-     আপনার মেইল ঠিকানা দিন।
Password & Reenter password-  পাস ওয়ার্ড দিন। এখানে কিন্তু মেইল একাউন্টের পাসওয়ার্ড নয়।নতুন পাসওয়ার্ড দিতে হবে। রি-টাইপে একই পাসওয়ার্ড দিতে হবে।
Transaction PIN- নিদিষ্ট কোন সংখ্যার নম্বর দিন। যেমন- ৯০৭৬২০
Re enter Transaction PIN- একই নম্বর দিতে হবে।
Password recovery- এই অপশন থেকে একটি প্রশ্ন সিলেক্ট করুন ।
Answer- এখানে তার উত্তর লিখুন
Third party Information- Yes/NO। ।এখানে NO সিলেক্ট করে রাখাই ভাল। আমি একাউন্ট ওপেন করার সময় NO সিলেক্ট করেছিলাম।
Word verification- এখানে সঠিকভাবে ক্যাপচা পূরন করতে হবে।
পরিশেষে You acknowledge that You have read ……… Alert pays তে টিক মার্ক দিন
৫। Final Step – এ ক্লিক করুন।
৬। এখানে আপনি যে মেইল ঠিকানা দ্বারা রেজিঃ করেছেন সেখানে মেইল verification হিসাবে একটি ম্যাসেজ যাবে। এখানে আপনার এলার্ট পে একাউন্ট Active করার লিংক থাকবে। ঐ লিংকে ক্লিক করলে Alert pay এর পেজ ওপেন হবে এবং আপনাকে পাসওয়ার্ড দিতে বলবে। অতপর আপনি পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার এলার্টপে একাউন্টে প্রবেশ করতে পারবেন। মেইল verification সঠিক হলে একটি Thank You/Welcome হিসাবে ম্যাসেজ প্রদর্শিত হবে।
ব্যাস! আপনার এলার্ট পে একাউন্ট তৈরি করার কাজ সম্পূর্ণ শেষ। এখন আর কোন চিন্তা নাই! নিশ্চিন্তভাবে আপনার এই একাউন্ট দ্বারা অর্থ লেনদেনের হাতিয়ার হিসাবে কাজ করাতে পারবেন।
Note-
সব সময় মনে রাখবেন আপনার যে ইমেইলটি দিয়ে এলার্টপেতে সাইন করেছেন ঐ ইমেইল একাউন্টটি পুরোটাই আপনার এলার্টপে এড্রেস।
-         আপনার এই একাউন্ট কিন্তু কোন সময় নষ্ট হবে না। অর্থাৎ কিছু সাইট থাকে যেখানে প্রতি ২ মাস অন্তর সেখানে প্রবেশ না করলে একাউন্ট ডিলেট হয়ে যায়। এলার্টপে কিন্তু এই সকল সমস্যা থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত।
-         কিন্তু এলার্টপেতে যদি কোন এমাউন্ট নিয়ে আসেন তাহলে তা প্রতি ১৮ মাসের মধ্য কার্ড বা চেক দ্বারা অবশ্যই উত্তলোন করতে হবে। যদি না করেন-তাহলে ১৮ মাসের পর থেকে প্রতিদিন নিদিষ্ট হারে আপনার একাউন্ট থেকে এলার্ট পে কর্তৃপক্ষ চার্জ কেটে নিবেন।
                                                                জরুরী বিষয়-

যাইহোক এলার্ট পে সম্পর্কে অনেক কথা লিখা হল। এখন আপনাদের এই পোষ্টটি কতটুকু উপকারে আসবে তা সঠিকভাবে বলতে পারব না। তবে যদি কোনো ভাই বা বন্ধুর উপকারে আসে তাহলে আমার এই লেখার পরিশ্রম স্বার্থক হয়েছে বলে মনে করব। তাছাড়া এই পোষ্টটি করতে বহু বাণানের ভূল থাকতে পারে কিংবা উস্থাপনাতে অনাকাংখিত ভূল থাকলে তা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহবাণ রাখছি। এবং পরামর্শ , সাহায্যর আশায় দোয়া প্রাথি...............।।

বন্ধ করে দিন আপনার কম্পিউটারে ভাইরাসের প্রবেশাধিকার





আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি তারা জানি যে ভাইরাস নামক দুষ্ট পোগ্রাম আমাদের কত ভোগান্তিতে ফেলে। শুধু মাত্র এন্টিভাইরাস বা টোটাল প্রটেকসনই যথেষ্ট না। একটি কম্পিউটারকে সম্পূর্নরূপে কার্যকর রাখতে হলে দরকার কিছু নিয়ম মাফিক ব্যাবহার, ঘাবরাবেন না যেন এই নিয়ম কোন জটিল প্রক্রিয়া না। খুবই সহজ। যাইহোক মুল কথায় ফিরে আসি, ভাইরাস (আমরা এক কথায় যা বুঝি) আমাদের কম্পিউটারে একা একা প্রবেশ করতে পারে না, ভাইরাসের প্রবেশের জন্য ফ্লাস ড্রাইভ বা সিডি/ডিভিডি এর মাধ্যমে আমাদের কম্পিউটারে প্রবেশ করে। ভাইরাসকে কম্পিটারে প্রবেশ করানোর জন্য একটি অটোরান কাজ করে। এই অটোরান কম্পিটারকে ইন্সট্রাকশন দেয় যেন কম্পিটার ভাইরাস বাহি  পোগ্রামকে রান করে। ভাইরাস অনেক ধরণের হয় আমি এ ব্যাপারে এখানে বিস্তারিত আলোচনা করব না। এখন আমারা যদি এই সব ধরনের অটোরানকে বন্ধ করে দেই তা হলে আমাদের কম্পিটারে ৫০% ভাইরাস প্রবেশের আশংকা কমে যায়। আর বাকি ৫০% কাজ আমাদেরকে করতে হবে। ফ্লাস ড্রাইভ বা সিডি/ডিভিডি থেকে অপরিচিত কোন পোগ্রামকে রান করব না এবং আপডেটেড এন্টিভাইরাস ব্যাবহার করব। এখানে এন্টি ভাইরাস সম্পর্কিত নতুন কোন পোস্ট করলাম না ।

কম্পিউটারের অটোরান বন্ধ করার জন্য যা যা রতে হবেঃ
প্রথমে নিচের লিখা টুকু কপি করে নিন
REGEDIT4
[HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion\IniFileMapping\Autorun.inf]
@="@SYS:DoesNotExist"
তারপর আপনার কম্পিউটারের নোটপ্যাডটি ওপেন করে নিন, এরপর নোট প্যাড এ পেস্ট করে দিন।

Snap

Snap Short
পেস্ট করার পর ফাইল এ ক্লিক করে সেভ এস অপসন টি নির্বাচন করুন, এরপর সেভ ডায়ালগ বক্স থেকে সেভ এস টাইপ অপসন টি ক্লিক করে অল ফাইল নির্বাচন করেন এবং সর্ব শেষে ফাইল নেম এ যা ইচ্ছা লিখে শেষে   .reg লিখে সেভ করুন। ব্যাস এবার এই ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করে marge করে নিন।
কষ্ট করে এত ক্ষণ আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াসটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ, যে কোন ধরণের মন্তব্য সাদরে গ্রহন করব।



কম্পিউটার থাকুক আপনার ঘরে কিন্তু বাহির থেকে দেখে নিন আপনার কম্পিউটার এ কি হচ্ছে।। কম্পিউটার কে হাতের মুঠোয় করে নিন।

 

যা যা করা যাবে,
০১.ফুল ডেস্কটপ আপনার মোবাইল এ দেখতে পাবেন,
০২. ভিডিও কন্ট্রল করতে পারবেন
০৩. PC Off,Restart, Hibernate Log Off
০৪. মোবাইল এ মাউস কন্ট্রল
০৫.কি বোর্ড কন্ট্রল
০৬.টেক্সট সেন্ড
০৫.WINAMP Other Media Player And  Other Applications কন্ট্রল
০৬.ভলিওম কন্ট্রল
এক কথায় বলতে আপনার মাউস ও মনিটর মোবাইলে চলে যাবে। সব কিছু হাতের মুঠোয়
আসুন তাহলে আসল কথাই যায়,
কি কি দারকারঃ
01.  WINAMP v5.X.X.X.X
02.  ControlFreak (Winamp Plugins)
03. নকিয়া  যেকনো  S60 V2  সিরিজের ব্লুতুথ যুক্ত মোবাইল (যেমন, N70,N71,6630,3230,6600,7610,ETC)
04. একটি যেকনো ব্রান্ডের কম্পিটার ব্লুতুথ।

যা যা করতে হবে,
প্রথমে WINAMP Install করুন............



NEXT > বাটনে ক্লিক করতে হবে তার পরের Window থেকে কনো কিছু পরিবরতন না করে NEXT >

NEXT> বাটনে ক্লিক করুন। তারপর Installation Complete এ



চেক বক্স এর চেক টা আনচেক করে Finish বাটনে ক্লিক করতে হবে। যাতে WINAMP ওপেন না হয়।



এই রকম WINDOW আসার পর FINISH বাটনে ক্লিক করতে হবে।





এই Window আসলে Skip বাটনে ক্লিক করতে হবে।

২য় বার ControlFreak Install করতে হবে...........................।


NEXT বাটনে ক্লিক করে WINAMP এর মত কোন কিছু পরিবরতন না করে NEXT > NEXT> বাটনে ক্লিক  করুন।


তারপর Show Readme তে টিক দিয়ে FINISH করুন।

ReadMe.txt টি পড়ে নিলে বেশি ভাল হবে।

৩য় বার যা করতে হবে।

ডেস্কটপ থেকে WINAMP অপেন করুন। তারপর Options বাটনে ক্লিক করুন



এবং Preferences… বাটনে ক্লিক করন


এবার Winamp Preferences Window থেকে General Purpose এ ক্লিক করুন তারপর সাইডের মেনু থেকে

ControlFreak Plug-In V2.22 টে ডাবল ক্লিক করুন।

এখন এই WINDOW থেকে যা যা করতে হবেঃ-

Bluetooth Drive থেকে আপনার ডিভাইস বদল করতে পারবেন।

COM Port থেকে কোন COM Port এ আপনার মোবাইল ডিভাইস কানেক্ট হয়ে আছে তা সিলেক্ট করতে পারবেন।

সব সেষে Start Server এ ক্লিক করে OK করুন।
ব্যাস ।

এবার মোবাইল এ ControlFreak_2.22.sis Install করে অপেন করুন এবং সেখান থেকে অপশন এ গিয়ে কানেক্ট এ ক্লিক করুন। সার্চ হওয়ার পর আপনার কাঙ্খিত ডিভাইস (কম্পিউটার) সিলেক্ট করুন।


আপনার ফোন COM18 এ কানেক্ট হয়েছে অতএব Control Freak Configuration এ COM18 নির্বাচন করতে হবে।

নোটঃ মনে রাখবেন যতক্ষন আপনি মোবাইল রিমট ব্যবহার করবেন ততক্ষন WINAMP অন রাখতে হবে তা না হলে কিন্তু হবে না।

DOWNLOAD LINK